নিজস্ব প্রতিবেদক :
ভারতের কলিকাতা হাইকোর্টে দায়েরকৃত কুরআন বাজেয়াপ্ত মামলার প্রতিবাদে ১৯৮৫ সালের ১১ মে চাঁপাইনবাবগঞ্জে আয়োজিত মিছিলে কুখ্যাত ম্যাজিস্ট্রেট ওয়াহিদুজ্জামান মোল্লার নির্দেশে নির্বিচারে এলোপাতাড়ি গুলীবর্ষণ শুরু করে পুলিশ।
পুলিশের গুলীতে প্রথমেই মাটিতে লুটিয়ে পড়ে ১০ম শ্রেণীর ছাত্র আব্দুল মতিন। হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করে। এ ঘটনায় শীষ মোহাম্মদ, রশিদুল হক, ৮ম শ্রেণীর ছাত্র সেলিম, সাহাবুদ্দীন, কৃষক আলতাফুর রহমান সবুর, রিকশাচালক মোক্তার হোসেন ও রেল শ্রমিক নজরুল ইসলাম শহীদ হন। আহত হয় অর্ধ শতাধিক মানুষ।
এ সময় ইসলামী জনতা বিক্ষোভে ফেটে পড়লে ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশে এলোপাতাড়ি গুলীবর্ষণ শুরু করে পুলিশ। পুলিশের গুলীতে প্রথমেই মাটিতে লুটিয়ে পড়ে ১০ম শ্রেণীর ছাত্র শিবির কর্মী আব্দুল মতিন। হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করে। এ ঘটনায় শীষ মোহাম্মদ, রশিদুল হক, ৮ম শ্রেণীর ছাত্র সেলিম, সাহাবুদ্দীন, কৃষক আলতাফুর রহমান সবুর, রিকশাচালক মোক্তার হোসেন ও রেল শ্রমিক নজরুল ইসলাম শহীদ হন। আহত হয় অর্ধ শতাধিক মানুষ।
কুরআনের অবমাননাকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা যেখানে সকল মুসলমানের কর্তব্য সেখানে ইসলামী জনতার উপর গুলীবর্ষণ করে ইতিহাসের এক কালো অধ্যায় রচনা করেছিল বাংলাদেশের কিছু মুসলমান নামধারী পুলিশ। বর্বরোচিত এই হত্যাকা-ের বিচার তো হয়ইনি, বরং উল্টো হয়রানি করা হয়েছিল মুসলিম জনতাকে। ২৫ বছর পার হলেও আজও এ ঘটনার কোন বিচার হয়নি। শহীদের রক্তে যারা হলি খেলে আনন্দে আত্মহারা হয়েছিল তাদের বিচার যদি এই দুনিয়ার আদালতে না হয় তাদের বিচার আখেরাতের আদালতে হবে এই ভেবে নিজেদের সান্ত¦না খুঁজে শহীদের স্বজনরা।
এ সময় ইসলামী জনতা বিক্ষোভে ফেটে পড়লে ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশে এলোপাতাড়ি গুলীবর্ষণ শুরু করে পুলিশ। পুলিশের গুলীতে প্রথমেই মাটিতে লুটিয়ে পড়ে ১০ম শ্রেণীর ছাত্র শিবির কর্মী আব্দুল মতিন। হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করে। এ ঘটনায় শীষ মোহাম্মদ, রশিদুল হক, ৮ম শ্রেণীর ছাত্র সেলিম, সাহাবুদ্দীন, কৃষক আলতাফুর রহমান সবুর, রিকশাচালক মোক্তার হোসেন ও রেল শ্রমিক নজরুল ইসলাম শহীদ হন। আহত হয় অর্ধ শতাধিক মানুষ।
কুরআনের অবমাননাকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা যেখানে সকল মুসলমানের কর্তব্য সেখানে ইসলামী জনতার উপর গুলীবর্ষণ করে ইতিহাসের এক কালো অধ্যায় রচনা করেছিল বাংলাদেশের কিছু মুসলমান নামধারী পুলিশ। বর্বরোচিত এই হত্যাকা-ের বিচার তো হয়ইনি, বরং উল্টো হয়রানি করা হয়েছিল মুসলিম জনতাকে। ৩৬ বছর পার হলেও আজও এ ঘটনার কোন বিচার হয়নি। শহীদের রক্তে যারা হলি খেলে আনন্দে আত্মহারা হয়েছিল তাদের বিচার যদি এই দুনিয়ার আদালতে না হয় তাদের বিচার আখেরাতের আদালতে হবে এই ভেবে নিজেদের সান্ত¦না খুঁজে শহীদের স্বজনরা।
Leave a Reply